আসলে ঢাকায় কোনো স্পেসিফিক ভাবে পতিতা পল্লী নাই। যেমন দেখেন ফরিদপুর টাঙ্গাইল এ যেমন পতিতাপল্লী আছে তেমন পতিতা পল্লী ঢাকায় নাই। তবে ঢাকায় পতিতাদের অভাব নাই। আপনি যে কোনো পার্কে দেখেন । পতিতাদের অভাব নাই। আবার ঢাকার অভিজাত এলাকায়ও পতিতাদের অভাব নাই। এরা সাধারণত রাত চুক্তি কাজ করে। যেমন কেউ রাত প্রতি পাচ হাজার থেকে পনেরো বা বিশ হাজারও পর্যন্ত নিয়ে থাকেন।
ঢাকায় অনেক কল গার্ল সার্ভিস আছে। তারাই মেইনলি পতিতা হিসেবে কাজ করে। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে , অনেক বাড়ীর বউও পতিতা হিসেবে কাজ করে।
আমি সাধারণত পতিতাদের দিয়ে নিজের চাহিদা মেটানোর পদ্ধতি রিকমান্ড করি না। কারণ এতে আপনার এইডস হতে পারে। আবার সিফেলিস বা গনেরিয়ার মত রোগও হতে পারে। যৌন চাহিদা মেটানোর সর্বোত্তম উপায় হল বিয়ে করা।
পতিতালয়ে যাওয়ার কোনো নিয়ম তো নাই। তবে পতিতালয়ে সাধারণত সকল প্রকার অন্যায়ের আড্ডাখানা। তাই এইখানে ছিনতাই, চুরি কোনো বিষয় না। আবার অনেক সময় পতিতাও কাজের শেষে জোর করে ক্লায়েন্টের মোবাইল বা দামী জিনিস রেখে দেয়। তাই সতর্কতার জন্য এখানে দামী কিছু না নিয়ে যাওয়াই উত্তম। বেশী সুটেট বুটেট হয়ে যাওয়ার কোন দরকার নাই। এতে আরো বেশী প্রব্লেম হয়। ভাল হয় লুঙ্গি পরে গেলে।
যাই হোক, পতিতালয়ে যাওয়ার জন্য যতটুকু টাকা দরকার ততটুকু টাকাই নিয়ে যাবেন। সাধারণ বেশে যাবেন। কাছে কোনো লোককে বলে যাবেন যদি টাকা দরকার হয় তাইলে টাকা যেনো দেয়।
আর এইডস প্রতিরোধের জন্য কনডম নিয়ে যাওয়াই উত্তম