নাম:- How to win friends and influence people bangla pdf / হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download
লেখক:- ডেল কার্নেগি।
How to win friends and influence people bangla pdf download সাইজ:-৬৩এম্বি।
How to win friends and influence people bangla pdf / হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইয়ের প্রথম কিছু অংশ :-
পার্থক্য নির্ণয়ের সহজ পথ :-
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা :-
সংশােধিত সংস্করণের ভূমিকা :-
হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৩৬ সালে এ সংস্করণটি মাত্র পাঁচ হাজার কপি ছাপা হয়েছিলাে। না ডেল কার্নেগি, না এই হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটির প্রকাশক সাইমন এবং তাঁর চেষ্টার পরিমিত এই বিক্রয় অপেক্ষা অধিক কিছু প্রত্যাশা করতে পারেননি। কিন্তু তাদের অবাক করে দিয়ে রাতারাতি বইখানি একটি চাঞ্চল্যকর অবস্থা ঘটিয়ে ফেলে।
এবং ছাপাখানা থেকে সংস্করণের পর সংস্করণ ছাপা হতে থাকে পাঠক পাঠিকাদের বর্ধিষ্ণু চাহিদা মেটাবার জন্য। প্রকাশনার ইতিহাসে সর্বকালের সর্বোচ্চ বিক্রির তালিকায় অন্যতম একটি স্থান করে নেয়, হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল নামের এ বইটি।
এটা মানুষের স্নায়ু স্পর্শ করতে পেরেছে এবং তার প্রয়ােজনে পরিপূর্ণতা দান করতেকরেছে যা উত্তরকালীন নৈরাশ্যকর দিনগুলাের স্নান অবস্থার মতাে অস্বভাবিক অবস্থা থেকেও অধিক কিছু, এর চলমান এবং অপ্রতিরুদ্ধ বিক্রয় আশি মিলিয়ন ছাড়িয়ে যায় এবং এর পর আরাে প্রায় অর্ধশত মিলিয়ন স্পর্শ করে।
ডেল কার্নেগি বলতেন যে ইংরেজি ভাষায় একটি শব্দগুচ্ছ সংযােজন করা অপেক্ষা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার অর্জন করা অপেক্ষাকৃত সহজ। হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল তেমনই একটি শব্দগুচ্ছতে (phrase) পরিণত হয়, তা উল্লিখিত হয়েছে, শব্দান্তরে প্রকাশ করা হয়েছে, গুরুগম্ভীর রচনার অনুকরণে ব্যঙ্গ রচিত হয়েছে, রাজনৈতিক ব্যঙ্গচিত্র থেকে আরম্ভ করে ননাবেল পর্যন্ত অসংখ্য প্রসঙ্গ ব্যবহার করা হয়েছে।
প্রায় প্রতিটি জ্ঞাত ভাষায় এ বইটি অনূদিত হয়েছে। প্রতিটি প্রজন্ম এ থেকে নতুন কিছু আবিষ্কার করেছে। এবং তারা এটা দেখতে পেয়েছে যে, এগুলাে প্রাসঙ্গিক।
যা আমাদের কাছে যুক্তিসংগত প্রশ্ন নিয়ে আসে : কেন একটি সংশােধিত বই; প্রমাণ করেছে এবং ক্রমাগতভাবে এর ঘনিষ্ঠ এবং সার্বজনীন আবেদন চলমান রেখেছে? কেন সাফল্য সত্বেও অনুচিত এই হস্তক্ষেপ।
এর জবাব দিতে গেলে, আমরা অবশ্যই বলবাে যে ডেল কার্নেগি নিজেই তার জীবদ্দশায় নিরলসভাবে এই সংশােধনের কাজটি করে গিয়েছেন। হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল এ বইটি লিখিত হয়েছিলাে কার্যকরী বাকচারিতা এবং মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কধারা বজায় রাখার কাজে ব্যবহার করার জন্য এবং তা এখনাে এবং আজও সেই ধারা অনুসারেই ব্যবহৃত হচ্ছে।
১৯৫৫ সালে তার মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত ক্রমাগতভাবে তিনি এর বিকাশ ঘটিয়েছেন এবং এর গতির পূর্ণ পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে গিয়েছেন যা মানুষের চিরকালীনভাবে বড় হয়ে ওঠার বিকাশের প্রয়ােজনে প্রযােজ্য করা সম্ভব হয়। ডেল কার্নেগি অপেক্ষা বর্তমান সময়ের জীবনস্রোতের পরিবর্তন নিয়ে আসার জন্য কেউ এতটা সংবেদনশীল ছিলেন না।
ক্রমাগতভাবে তিনি এর বিকাশ ঘটিয়েছেন এবং তার শিক্ষাধারাকে মার্জিত করেছেন; তিনি কয়েকবার তার এই ফলপ্রদ বাকচারিতাকে আধুনিকায়ন করেছেন এ হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটিতে।
তিনি বহুদিন বেঁচেছিলেন হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটিতে তিনি নিজেই সংশােধন করেছেন যাতে পরিবর্তিত বিষয়টা তাদের উপর প্রতিফলিত হতে পারে এবং এই কাজটা তিনি এ পৃথিবীর বুকে সেই ত্রিশ বছর বয়স থেকে চালিয়ে এসেছেন।
এ হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটি উল্লিখিত অনেক প্রসিদ্ধ ব্যক্তিদের নাম আছে, যারা সেই প্রথম প্রকাশনা সময় বেশ পরিচিত ছিলেন, তবে তারা আর বর্তমান সময়ের পাঠকদের কাছে পরিচিত নন।
বিশেষ বিশেষ উদাহরণ এবং শব্দগুচ্ছগুলাে মনে হয় আমাদের সামাজিক আবহাওয়ায় রমণীয়, অথচ অদ্ভুত ঘটনা যেমনটা দেখা যেতাে ভিক্টোরিয়ান সময়ের নভেলগুলােতে।
এ হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটির গুরুত্বপূর্ণ বার্তা এবং সর্বসমেত প্রভাব বিস্তৃতভাবে দুর্বল হয়ে গিয়েছে। কাজে কাজেই আমাদের উদ্দেশ্য হলাে, হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল বইটির পূর্ণ পরীক্ষা কাজে এর প্রসঙ্গগুলাের উপর কোনােরকম অনুচিত হস্তক্ষেপ না করে আধুনিক সময়ের পাঠকদের জন্য হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটির বিষয়বস্তুগুলােকে আরাে পরিষ্কার এবং শক্তিশালী করা।
আমরা হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটির কোনাে পরিবর্তন করিনি, সামান্য কিছু ছেদন এবং সমসাময়িক কিছু উদাহরণ শুধু সংযােজন করেছি এর মধ্যে। উদ্ধত এবং স্ফুর্তিযুক্ত কার্নেগি স্টাইল একেবারে অক্ষতই রয়েছে, এমনকি সেখানে ত্রিশটির অধিক উপভাষা এখনও বিদ্যমান রয়েছে। ডেল কার্নেগি যেমনটা বলতেন তেমনটাই লিখতেন।
সুতরাং এখনাে তার কণ্ঠ চিরদিনের মতাে বলিষ্ঠভাবে কথা বলছে, যেমনটা তার বইতে তেমনিভাবে তার সকল কাজে। সারা জগতের শত সহস্র মানুষের সংখ্যা প্রতি বছর বেড়েই চলেছে কানেৰ্গি কার্যধারাকে অনুকরণ এবং অনুসরণ করে। এবং অন্যান্য হাজার হাজার মানুষ হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটি পড়ছেন এবং গবেষণা করছেন, এবং তাদের জীবনকে আরাে উচ্চতায় নিয়ে যাবার জন্য এই নীতিগুলাে ব্যবহার করছেন।
তাদের সবার প্রতি, এই সংশােধিত হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download বইটি উৎসর্গ করছি যাতে এর প্রীতিপদ এবং পরিমার্জিত শক্তি তাদের জীবনের সুগঠিত যন্ত্র হিসেবে কাজে লাগে।
-ডরথী কার্নেগি
(মিসেস ডেল কার্নেগি)
ডেল কার্নেগী হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপল pdf download এ বইটি, কীভাবে লিখেছিলেন এবং কেন লিখেছিলেন?
বিংশ শতাব্দীর প্রথম পঁয়ত্রিশ বছর আমেরিকার প্রকাশনা বিভাগ পাঁচ মিলিয়নেরও অধিক বই প্রকাশ করেছে। এসব বইয়ের মধ্যে অধিকাংশই ছিলাে মারাত্মক ক্ষুলজ্ঞানসম্পন্ন, এবং এর বেশির ভাগই ছিলাে আর্থিক দিক থেকে ব্যর্থ।
অনেক’, আমি কি বললাম? বিশ্বের সবচেয়ে বড় বড় প্রকাশনা কোম্পানীগুলাের প্রেসিডেন্ট আমার কাছে স্বীকার করেছেন যে, তার কোম্পানি পঁচাত্তর বছরের প্রকাশনা অভিজ্ঞতা লাভের পর, এখনাে প্রতি আটনি বইয়ের মধ্যে প্রকাশিত সাতটি বইয়ের ক্ষেত্রেই লােকশান টেনে যাচ্ছে।
তাহলে কেন আরাে একটি বই লেখার ঔদ্ধত্য আমার থাকবে? এবং এ বইটি লিখার পর, কেন আপনি বইটি পড়ে অনর্থক বিরক্ত হবেন? সুন্দর প্রশ্ন, এবং দুটোই, তবে আমি এই প্রশ্ন দুটোর উত্তর দেবার চেষ্টা করবাে।
আমি সেই ১৯১২ সাল থেকে ব্যবসাবাণিজ্য করার জন্য এবং পেশাদার নারীপুরুষদের জন্য শিক্ষাবিষয়ক কেজি পরিচালনা করছি নিউ ইয়র্কে। প্রথম, আমি শুধু মানুষের মধ্যে বাকচারিতার কোর্স পরিচালনার কাজ করেছি।
প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রশিক্ষণ দেবার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি যাতে তাদের সত্যিকারের অভিজ্ঞতা লাভ হয়, যাতে তারা তাদের প্রতি পদক্ষেপে যথাযথভাবে চিন্তা করে এবং আরাে পরিষ্কারভাবে তাদের ধারণাগুলাে প্রকাশ করতে পারে, আরাে চিত্তাকর্ষকভাবে এবং আরাে ভারসাম্য বজায় রেখে, ব্যবসাবাণিজ্যের ইস্টারভিউ এবং বিভিন্ন সময়ের সম্মুখে এ দুটো ক্ষেত্রেই যেন যুক্তিপুর্ণভাবে কথা বলতে পারে।
কিন্তু ক্রমে ক্রমে সময়ের পর সময় চলে যাচ্ছে, তখন আমি বুঝতে পারলাম যে প্রাপ্তবয়স্করা যখন কার্যকরীভাবে এই প্রশিক্ষণ দারুণভাবে প্রয়ােজন মনে করছে, তারা প্রতিদিনকার ব্যবসাবাণিজ্যকে কাজে এবং সামাজিক চুক্তির ক্ষেত্রে এখনাে আরাে প্রশিক্ষণের প্রয়ােজন মনে করছে যাতে তারা মানুষের সাথে আচারআচরণে, কথায়-বার্তায় সুন্দর কলাকৌশল প্রয়ােগ করতে পারে,
অন্যের সমালােচনা করা অনুচিত।
সালটা ১৯৩১, ৭ই মে। চরম নিষ্ঠুরভাবে একটা মানুষ যেভাবে খুন হয় তা প্রত্যক্ষ করেছিল নিউইয়ক, শহরটায় এমন দৃশ্য আগে কেউ কখনাে দেখেনি।
কয়েক সপ্তাহ ধরে খোঁজার পর দু-বন্দুকধারী ক্রোলিকে ধরেছিল পুলিশ। ধূমপান অথবা মদ্যপানে তেমন কোনাে আগ্রহ বা নেশা তার ছিল না। ওয়েস্ট এন্ড অ্যাভিনিউতে যেখানে তার প্রেমিকা থাকতাে সেখান থেকে পুলিশের হাতে। সে গ্রেপ্তার হয়েছিল।
তা প্রায় দেড়শাে জনের মতাে গােয়েন্দা আর পুলিশ উঁচুতলার গােপন আবাস দখল করে ফেলেছিল। পুলিশ হত্যাকারী ক্রোলিকে কাঁদানে গ্যাস ছড়িয়ে ছাদের মধ্যে ফুটো করে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল।
পুলিশ যখন আশেপাশের বাড়িগুলােতে মেশিনগান দিয়েছিল—এরপর প্রায় একঘণ্টা ধরে পিস্তল আর মেশিনগানের শব্দ শােন ওয়েছিল ধনী আড়ম্বরপূর্ণ নিউইয়র্কের আবাসন এলাকায়। ক্রোলি মালপত্র ভর্তি একটা চেয়ারের পিছনে আত্মগােপন করে একটানা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল।
তা প্রায় হাজার দশেক উদগ্রীব মানুষজন ওই লড়াই প্রত্যক্ষ করেছিল। এমন কিন্তু নিউইয়র্কের রাস্তায় আগে কখনাে দেখা যায়নি। পুলিশ কমিশনার মালরুনি জানিয়েছিলেন, ক্রোলি লােকটা ছিল নিউইয়র্কের ইতিহাসে ধরা পড়া সব থেকে মারাত্মক অপরাধী।
কমিশনার বলেন, “ক্রোলি খুন করতে অভ্যস্ত যদি একটা পালক নড়ে তাহলেও।
কিন্তু দু-বন্দুকবাজ’ ক্রোলির নিজের সম্পর্কে ধারণা আসলে কী ছিল?
পুলিশ যখন ক্রোলির গােপন আস্তানাতে গুলি চালিয়েছিল, তখন জনগণকে লক্ষ্য করে একটা চিঠি লিখেছিল সে। তার দেহের নানা জায়গায় ক্ষত থেকে যখন রক্ত ঝরছিল তখন তা কাগজের বুকে লালচে টাইপের আভা ফুটে উঠেছিল তার লেখার ফঁাকে। চিঠিতে ক্রোলি লিখেছিল : তার কোটের নিচে যে ক্লান্ত ও দয়ার্দ্র হৃদয় আছে, তা কারুর ক্ষতি করে না।
কিছু সময় আগে ক্রোলি এক গ্রাম্য রাস্তায় যখন আমােদপ্রমােদে মত্ত ছিল। এবং তারা ছিল লং আইল্যান্ডে। হঠাৎ একজন পুলিশ ওর গাড়ির কাছে এসে ওর লাইসেন্সটা দেখতে চাইলাে। নীরব থেকে ক্রোলি একটা বন্দুক বের করে সীসের গুলি বর্ষিত করেছিল পুলিশটিকে। অফিসারটির মৃত্যু হওয়ার পর ক্রোলি গাড়ি থেকে নেমে তার রিভলবার কেড়ে নিল এবং আবার গুলি চালালাে ।
আশ্চর্য। অথচ ক্রোলিই যে বলেছিল যে, সে নাকি কারুর ক্ষতি করে না। ক্রোলিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল বৈদ্যুতিক চেয়ার-এর মাধ্যমে।
সিংসিং কারাগারের এক মরণ কুঠিতে সে যখন উপস্থিত হয়েছিল, তখন সে তাে বলতেই পারতাে যে মানুষকে খুন করার উপহার হিসেবে সে সেটা পেয়েছিল। তা না বলে সে বলেছিল, নিজেকে রক্ষা করতে গিয়ে সে এটা করেছিল।
এই কাহিনীর সারমর্ম হলাে যে, ‘দু-বন্দুকবাজ’ ক্রোলি, সে নিজেকে কখনই দোষ দিতে চায়নি।
আপনাদের কি মনে হচ্ছে যে অপরাধীর মধ্যে এটা কোনাে অস্বাভাবিক আচরণ? তাহলে শুনুন।
‘জীবনের আনন্দদায়ক মুহূর্তগুখেরচ করেছি আমি মানুষকে আনন্দ দিতে। এবং বিভিন্নভাবে তাদের সহায় করেছি। কিন্তু প্রতিদান হিসেবে যা পেয়েছি তা হলাে নিন্দা। এবং তাড়া খেয়ে পালিয়ে যাও এক মানুষের জীবন।
একথা তাে বলেছিলেন অল ক্যাপিেন। আরও জানুন, এখন পর্যন্ত ক্রোলি আমেরিকার মানুষজনের কাছে পয়লা নম্বর শত্রুশিকাগাে শহরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর ডাকাত দলের নেতা ছিল সে। ক্যাপ্টেন কিন্তু কখনই নিজের দোষ দেখেননি।
জনগণের একজন হিতকারী বন্ধু হিসেবে মনে করতাে সে নিজেকে যা কখনও প্রশংসা পায়নি, আর ভুল বােঝাবুঝির ফলে সৃষ্ট হওয়া জনসেবক।
ঠিক এই একই জিনিস করেছিল ডাচ সুলজ, নেওয়ার্কে দস্যুদলের গুলিতে মৃত্যুবরণ করার আগে। ডাচ সুলজ ছিল নিউইয়র্কের বিখ্যাত একজন খুবই খারাপ ছুঁচো।
সংবাদপত্রের এক ধারাভাষ্যতে সে নিজেকে একজন জনদরদী বলেছিলাে। ও নিজেও তাই মনে করতাে। আমার এই ব্যাপারে বেশ কিছু অনবদ্য চিঠিপত্র বিনিময় হয়েছিলাে সিংসিং কারাগারের ওয়ার্ডেন লয়েজের সামান্য চাপরাধী নিজেদেরকে দোমী